জামানত হারাচ্ছেন নারায়ণগঞ্জের আলোচিত, সমালোচিত প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কখনো সরকার, প্রশাসন আবার কখনো প্রতিদ্বন্দ্বী সরকারদলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা রকম মন্তব্য করে আলোচনায় থাকতে চেয়েছিলেন তিনি।
সমালোচনা থেকে রাহাই দেননি যে দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন সেই বিএনপি ও বিএনপির হাইকমান্ডকেও। ভোটের মাঠে নিজেকে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী বললেও নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে হেভিওয়েট তিন প্রার্থীর মধ্যে তিনি পেয়েছেন মাত্র তিন হাজার ১৯০ ভোট। এত হাকডাকে ভোট করে এখন জামানত হারাচ্ছেন তিনি।
রোববার রাত পৌনে ১১টার দিকে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের ফলাফল কেন্দ্র থেকে নৌকার প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল। এই আসনে চতুর্থবারের মতো জয় পেলেন তিনি। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্রপ্রার্থী শাহাজাহান ভুইয়া কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৫ ভোট।
লজ্জাজনক হারের পর ভোট সুষ্ঠু হয়নি, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা টাকার ছড়াছড়ি করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন তৈমূর আলম খন্দকার। তবে ভোট বর্জনের ঘোষণা না দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার শরীরটা সুস্থ হলে দলের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা করে আমি কথা বলব। নির্বাচন বয়কট করে লাভ নেই। বয়কটে কোনো উপকার নেই।’
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |