বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার খুব শীগ্রই পরিবর্তন আসবে বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রিয় অনলাইন একটিভিস্ট,লেখক, ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্য।সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি মনে করেন, তিনভাবে এই পরিবর্তন আসতে পারে।প্রথমত রোগের চিকিৎসায়,দ্বিতীয়ত রোগ প্রতিরোধের মাধ্যমে আর তৃতীয়ত স্বাস্থ্যের ভালো মান নির্ণয়ের মাধ্যমে।
প্রথমত রোগের চিকিৎসা করাতে গিয়ে প্রতি বছর এক কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে নেমে যায়।তাই তিনি পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের প্রথম কাজ হতে পারে কীভাবে মানুষের চিকিৎসার খরচ কমানো যায়। খরচ কমানোর কিছু উপায়ের মধ্যে হতে পারে ওষুধের দাম কমানো।সিলেক্টিভ ওষুধে ভ্যাট ফ্রি করতে হবে।সাথে ভায়াগ্রার মতো উত্তেজক ওষুধে ভ্যাট বাড়িয়ে দিয়ে ভারসাম্য করতে হবে।তারি সাথে সাথে ডাক্তারের ফিও কমিয়ে দিতে হবে।
রোগ প্রতিরোধ নিয়ে পিনাকীর পরামর্শ হলো বাংলাদেশে একটি মারাত্নক রোগ হলো পানিবাহিত রোগ।ওয়াসার পানি আমরা ফুটিয়ে খেতে গেলে প্রতিদিন আমাদের সময় আর গ্যাসের অপচয় হয়।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সে ধরণের খাবারের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।মূল কথা হলো খাবারকে মডিফাই করে জনস্বাস্থ্যকে উন্নত করা যেতে পারে।
জনস্বাস্থ্যের মান উন্নয়নে পিনাকীর পরামর্শ হলো, স্বাস্থ্য সম্মত স্যানিটেশন ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ শারীরিক ব্যায়ামের জন্য জিমনেসিয়ামের ব্যবস্থা করতে হবে।আর এগুলো সবই হবে সরকারী-বেসরকারী অর্থায়নের ভিত্তিতে।
একাজ গুলো করতে পারলেই স্বাস্থ্যখাতে আসবে দৃশ্যমান পরিবর্তন।আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এসব কাজের মাধ্যমে অন্তবর্তীকালীন ইউনূস সরকার হয়ে উঠতে পারে জনগণের কাছে গর্বের উপলক্ষ্য।
সুূুত্রঃ দৈনিক জনকন্ঠ
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |