ডিম আর মুরগির রেকর্ড পরিমান দামের পরেও এ শিল্প থেকে ঝরে পড়ছেন অনেক খামারি। এ জন্য মধ্যস্বত্বভোগীকেই দায়ী করছেন প্রান্তিক খামারিরা। একই সাথে বিরূপ আবহাওয়া এবং ফিড ও বাচ্চার দাম বৃদ্ধির অভিযোগ আছে তাদের।
বাজার সমন্বয় না করলে দাম কমার কোন সম্ভাবনা দেখছেন না ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি। দাম নিয়ন্ত্রণে এবং প্রান্তিক খামারি বাঁচাতে পোল্ট্রি নীতিমালার পরামর্শ তার।
রাজধানীর অদূরে সোনারগাঁও উপজেলার আওলাদ হোসেন। পোলট্রি শিল্পের সাথে আছেন দীর্ঘ ২০ বছর। কিন্ত এ খাতে এমন অস্থিরতা দেখেননি আগে কখনো। খাদ্যে দামের সঙ্গে তীব্র গরম যোগ হওয়ায় মড়ার উপর খাড়ার ঘা অবস্থা তার। ডিলারদের কাছে ৯ থেকে ১০ টাকা প্রতি পিস ডিম বিক্রি করেও লোকসান গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ তার মতো আরেক প্রান্তিক খামারি শাহ আলমের ।
এবার চোখ ফেরানো যাক রাজধানীর কারওয়ানবাজারে। একই ডিম কয়েক হাত ঘুরে দাম বেড়ে হয়েছে প্রতি পিস ১১ টাকা ৭৫ পয়সা। যা খুচরা বাজারে কিনতে গুনতে হবে ১২ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ প্রতি ডজন ১৫০ টাকা।
এক সপ্তাহ আগেও যেখানে একডজন ডিম কেনা যেতো ১২০ টাকায়। সেখানে ৩০ টাকা বাড়ার পরেও কেন প্রান্তিক খামারিরা অসন্তুষ্ট? এর কিছুটা উত্তর পাওয়া গেলো ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতির কাছে।
দেশে প্রতিদিন ৪ কোটি ডিমের চাহিদার বিপরিতে উৎপাদন হয় সাড়ে ৪ কোটি। যার প্রায় ৮০ শতাংশই উৎপাদন করছে প্রান্তিক খামারিরা।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |