আন্তর্জাতিক : পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের বাকি ছিল আর মাত্র এক মাসের কিছু বেশি সময়। কিন্তু এরই মধ্যে নির্বাচন পিছিয়ে দিতে দেশটির পার্লামেন্টে একটি রেজুলেশন পাস হয়েছে।।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) পাস হওয়া ওই রেজুলেশনে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার কথা বলা হয়েছে। এর ফলে দেশটিতে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হচ্ছে না। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে নির্বাচন বিলম্বিত করার রেজুলেশন পাস করা হয়েছে। খবর ডনের
পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তথ্যমন্ত্রী মর্তুজা সলঙ্গী এবং পাকিস্তানের মুসলিম লীগ-এন এর সিনেটর আফনান উল্লাহ খান এই প্রস্তাবের বিরোধীতা করেছিলেন। তবে মাত্র ১৪ জন আইনপ্রণেতার উপস্থিতিতে এই রেজুলেশন পাস হয়। পাকিস্তানে সংসদের উচ্চকক্ষে ১০০ জন সদস্য রয়েছে।
এদিকে সিনেটের এই প্রস্তাব মানতে আইনগতভাবে বাধ্য নয় পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন। ফলে নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
সিনেটর দেলোয়ার খান আইনটি উচ্চস্বরে পাঠ করেন। এতে তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী পাকিস্তানের প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দানের অধিকার রয়েছে। এছাড়া পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ নির্বাচন করতে বাধ্য।
তিনি আরও বলেন, মাঝারি আবহাওয়ার মধ্যে ভোটর হার বেশি থাকে। কিন্তু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে বেলুচিস্তান এবং খাইবার পাকতুনখাওয়ার অধিকাংশ অঞ্চলে প্রচণ্ড শীত থাকে।
তিনি বলেন, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল প্রচণ্ড শীতের মধ্যে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |