মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষের জেড়ে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে দেশটির চাকমা সম্প্রদায়ের প্রায় ৪০০ জন বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় আছেন। পাশাপাশি কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গাও বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় সীমান্তে জড়ো হচ্ছেন।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, চলমান সংঘর্ষে মিয়ানমার সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। তাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে আছে। এই অবস্থায় তারা জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করছেন।
এদিকে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে আছে বিজিবি, কোস্টগার্ড। তাদের সহযোগিতা করছে পুলিশের সদস্যরা।
এদিকে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, দুপুরের দিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং উলুবনিয়া পয়েন্টে মিয়ানমারের ৫ নাগরিক অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেন। পরে তাদের পুশব্যাক করে বিজিবি
প্রসঙ্গত, সীমান্ত এলাকায় চলমান অস্থিরতার কারণে বান্দরবান পার্বত্য জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিদ্যালয়গুলা হলো- বাইশপারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাজবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,পশ্চিমকুল তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |