প্রচ্ছদ অর্থনীতি মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার হলে জ্বালানি তেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানাল...

মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার হলে জ্বালানি তেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানাল সিপিডি

মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার হলে জ্বালানি তেলের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো সম্ভব বলে জানিয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাজারভিত্তিক জ্বালানির মূল্য: সরকারের নেতৃত্বাধীন উদ্যোগ এবং সম্ভাব্য সংশোধন’ শীর্ষক ডায়ালগে এ তথ্য জানায় সিপিডি।

সিপিডি মূলপ্রবন্ধে জানায়, বাজারভিত্তিক ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে মূল্য নির্ধারণ হলে জ্বালানি তেলের মূল্য ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো সম্ভব। নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো কীভাবে মূল্য নির্ধারণ করে তা পরিষ্কার না।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (বিইআরসি) জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ করার দায়িত্ব, কর্তৃত্ব বা মূল্য নির্ধারণ মডেল তৈরি করার আইনি কাঠামো দেওয়ার প্রস্তাব দেয় সিপিডি।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) চেয়ারম্যান বলেন, তেলের দাম কমাতে তেল বিক্রি কার্যক্রম অটোমেশনের বিকল্প নেই। আমাদের স্টোরেজ ক্ষমতা কম, ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে ৫০০ কোটি টাকা বেশি খরচ হয়েছে। বর্তমানে স্টোরেজ বাড়ানোর কাজ চলছে। এতে খরচও কমার পাশাপাশি দামও কমবে।

প্রসঙ্গত, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গত ৩১ অক্টোবর নভেম্বর মাসের জন্য জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করে। ওই সময় ডিজেলের বিক্রয় মূল্য প্রতি লিটারে ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। কেরোসিনের মূল্যও লিটারে ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে অকটেন ১২৫ টাকা লিটার ও পেট্রলের দাম ১২১ টাকা লিটার অপরিবর্তিত রাখা হয়।

প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে।