বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে, বিশেষ করে বঙ্গোপসাগরের বাকদ্বীপ অঞ্চলে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ধারণা দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ক্ষেত্রে বিপ্লব আনতে পারে। এই বিমানবন্দরটি দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে, বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থানকে শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে, বিশেষ করে বঙ্গোপসাগরের বাকদ্বীপ অঞ্চলে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ধারণা দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ক্ষেত্রে বিপ্লব আনতে পারে। এই বিমানবন্দরটি দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে, বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থানকে শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন একটি বিমানবন্দর নির্মাণের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার পর্যটন ও বাণিজ্য খাতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে, বিশেষত সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা, কুতুবদিয়া, চরফ্যাশন, ভোলা, মনপুরা ও হাতিয়ার মতো যেকোন প্রাকৃতিক দ্বীপে বিমানবন্দর চালু হলে, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পাশাপাশি বার্ষিক ট্রান্সপোর্ট ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যও বৃদ্ধি পাবে।
এছাড়া, বিশেষজ্ঞরা জানান যে, এই বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য আনুমানিক খরচ ৫ থেকে ৭ বিলিয়ন ডলার হতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে এ ধরনের বিমানবন্দর গড়ে ওঠা দেশের অর্থনীতির জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |