
গৌরনদী উপজেলা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মাইনুল ইসলাম পলাশ পরকীয়া করতে গিয়ে আটক হওয়ার একটি ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে তাকে ছাত্রশিবির নেতা হিসেবেই উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া, ওই ব্যক্তি ইমাম হওয়ায় কিছু সংবাদ মাধ্যম তার ইমাম পরিচয়ের ভিত্তিতে শিরোনাম প্রকাশ করেছে।
ঘটনা ভাইরাল হওয়ার পর ‘জনকন্ঠ’ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে শিরোনাম ছিল ‘মসজিদের ইমামকে ছাত্রশিবিরের নেতা বানিয়ে অপপ্রচার’। ওই প্রতিবেদনে উপজেলা জামায়াতের আমিরকে কোট করে বলা হয়, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তি উপজেলা ছাত্রশিবিরের সদস্য নন।’ অন্য একটি গণমাধ্যমে তার বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘পলাশ এখন শিবিরের সদস্য নন। তিনি পূর্বে শিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, হয়তো।’
তবে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০২৫ সালে গৌরনদী উপজেলা ছাত্রশিবিরের বর্তমান সেক্রেটারি হিসেবে মাইনুল ইসলাম পলাশ নামের একজন রয়েছেন, এবং তার ছবি পরকীয়া করতে গিয়ে আটক হওয়া ব্যক্তির ছবির সাথে মিলে যায়। এর মানে, মাইনুল ইসলাম পলাশ ছাত্রশিবিরের ২০২৫ সালের রানিং সেটআপের গৌরনদী উপজেলা সেক্রেটারি। এর পর তার বহিষ্কার ঘটেছে এমন তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই , ঐ ব্যক্তি সাবেক নয়।