হেড লাইন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকৃত প্রতিযোগিতার অভাব দেখছেন পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতিনিধিরা। নিজ দেশে সে বার্তাই দিয়েছেন ঢাকায় এসব দেশের রাষ্ট্রদূতরা। তারা বলছেন, ভোটারদের কাছে তেমন বিকল্প প্রার্থী নেই; এতে জয় নিশ্চিত ক্ষমতাসীনদের।
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিয়ে বছরের প্রথম থেকেই দৌড়ঝাঁপ শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশের প্রতিনিধিরা। তারা বৈঠক করেন, সরকার ও বিরোধীপক্ষের নেতাদের সাথে। তবে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসেনি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মূল দল। ঢাকায় কাজ করছে তাদের কারিগরি দল। বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি দল অংশ না নেয়ায় ভোট কেমন হতে পারে, সেই বার্তা নিজ নিজ দেশকে জানিয়ে দিয়েছেন তারা। এতে বলা হয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকৃত প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। বেছে নেওয়ার বিকল্প নেই ভোটারদের। যাতে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জয় হবে, আওয়ামী লীগের।
সাবেক কূটনৈতিক হুমায়ুন কবির বলেন, প্রধান প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল যারা আছেন তারা সেখানে অংশগ্রহণ করলে সেখানে একটা পছন্দের বিষয় থাকে। আর সেটা যদি না থাকে তাহলে তো সিদ্ধান্ত দেয়ার সুযোগ থাকে না। যদি সেটা হয় তাহলে সেটা ইতিবাচক ফলাফল আনে এবং প্রভাব তৈরি করে। আমরা দেখেছি ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সারা বিশ্বের অনেকে সমালোচনা করেছেন। আর যদি তেমন ঘটনা ফের না ঘটে তাহলে নিন্দিত হওয়ার আশঙ্কা নেই। নির্বাচনের কয়েক সপ্তাহ পর প্রতিবেদন প্রকাশ করবে ইইউ’র কারিগরি দলে। আর সহিংসতা বিষয়ে পর্যবেক্ষণ জানাবে, যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই ও আইআরআইয়ের প্রতিনিধি দল।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |