
লেখক, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য তার অফিশিয়াল ফেসবুক অ্যাকাউন্টের এক স্ট্যাটাসে বলেছেন, ময়না ভাবি দাওয়াত করছিলেন ৩২ নাম্বার জয় বাংলা হওয়ায় খুশিতে, আমরাও ঘোরতে গেলাম। ময়না ভাবি হচ্ছেন, মতিউর রহমান রেন্টু (আমার ফাঁসি চাই বইয়ের লেখক) ভাইয়ের স্ত্রী। উনিও থাকতেন হাসিনার সাথেই। অনেকটা পার্সোনাল এসিস্ট্যান্টের মতো। আলাপের একটা পর্যায়ে বললাম, আসলেই কি হাসিনা তাহাজ্জুদ পড়তো?
ময়না ভাবি বললেন, ওটা আমাদের দেখার সুযোগ ছিলোনা। সে দুইটা ঘরে ঘুমাতো। আধা রাত্রি এক ঘরে বাকি আধা রাত্রি আরেক ঘরে। একটা বেডরুমে টাকা থাকতো বস্তায় ভর্তি করে। অনেকেই টাকা নিয়ে আসতো, এমনকি খোদ রওশন এরশাদ, ইকবাল এদেরকে টাকা নিয়ে আসতে দেখেছেন।
আমি বললাম নামাজ কি পড়তো? ময়না ভাবি হেসে দিয়ে বলতো, নামাজ নিয়ে প্রচুর মিথ্যা কথা বলতো। একদিন কাদের সিদ্দিকী এসেছে, হাসিনা ভিসিআরে হিন্দি সিনেমা দেখতেছে ঘরে। দেখা করবে না কাদের সিদ্দিকীর সাথে। ময়না ভাবিকে হাসিনা বললো, বলে দাও নামাজ পড়তেছি। এইটা শুনে ময়না ভাবিকে কাদের সিদ্দিকি বলছিলো, মিথ্যা কথা বলো কেন ময়না, তোমার আপা কী করতেছে আমি জানি। যাই হোক উনারে বইলো আমি আসছিলাম।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |