রাজধানীর কলাবাগান এলাকায় বান্ধবীকে নিয়ে একটি আবাসিক হোটেলে উঠেছিলেন সাব্বির হোসেন (২৬) নামের এক যুবক। পরে সেখান থেকে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে।
হাসপাতালের চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যুবককে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার বান্ধবীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় সাব্বিরকে।
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মীরগঞ্জ গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে সাব্বির। পরিবারের সাথে ধানমন্ডি শুক্রাবাদ এলাকায় থাকতেন। পেশায় তেমন কিছুই করতেন না তিনি।
মৃত সাব্বিরের ফুপাতো ভাই মো. রায়হান জানান, তারা রাতে খবর পান, স্কয়ার হাসপাতালের পাশে একটি আবাসিক হোটেলে সাব্বির তার মেয়ে বন্ধু মারুফা আক্তারসহ উঠেছিলেন। সেখানে মারুফা থাকা অবস্থায় গলায় ফাঁস দিয়েছেন সাব্বির। তাকে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তিনি স্কয়ার হাসপাতালে গিয়ে সাব্বিরকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান।
কলাবাগান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিঠুন দাস জানান, খবর পেয়ে মধ্যরাতে স্কয়ার হাসপাতাল থেকে সাব্বিরকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হলে ভোরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন
তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, স্কয়ার হাসপাতালের বিপরীত পাশে একটি আবাসিক হোটেলে গলায় ফাঁস দেন সাব্বির। এ সময় সাব্বিরের বান্ধবী তার সঙ্গেই রুমে ছিলেন। ওই তরুনীকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। ঘটনার বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |