সারাদেশ: রোজার মাসখানেক আগেও তেলের বাজার অস্থির করতে উঠেপড়ে লেগেছে একটি অসাধু চক্র। যা নিয়ে বিরক্ত পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা। তাই দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কঠোর পদক্ষেপ চাইলেন ব্যবসায়ী নেতারা। এদিকে ছোলা ও চিনিসহ অন্যান্য পণ্যের পর্যাপ্ত আমদানির খবর এলেও বাজার নিয়ে আস্থা রাখতে পারছেন না অনেকে।
রাজধানীর পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী জসিম সরদার। আসছে রমজানে বাড়তি চাহিদার প্রস্তুতি হিসেবে চিনির মজুদ করেছেন তিনি। পাইকারিতে ১১৪ টাকা কেজিতে চিনি বিক্রি করলেও খুচরায় যা বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ২৫। সরবারহ সংকট না থাকলেও সব কোম্পানির চিনি পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ তার।
পাইকারি ভোগ্যপণ্যের অন্যতম এই বাজারে রমজানের মাস খানেক আগ থেকেই শুরু হয় পণ্য মজুতের প্রস্তুতি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। আর সব ব্যবসায়ীর মতো ভোজ্যতেলের মজুদেও এগিয়ে তিনি। তবে ১ ও ২ লিটারের বোতলের দেখা মিললেও মিলছে না ৫ লিটারের বোতল। এতে খুচরা পর্যায়ে দামের প্রভাব পড়ছে বলে জানান তিনি। ছোলা ও ডালের বাজার স্থির থাকলেও তেলের এমন তেলেসমাতিতে ভোগান্তির শঙ্কা ভোক্তার। যার জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কারসাজি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদাসীনতাকে দায়ী করছেন বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মো. গোলাম মাওলা। এখনই পদক্ষেপ না নিলে রমজানে তেলের দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
সূত্র: Channel 24
প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও জনপ্রিয় সাইট থেকে হুবহু কপি করা। তাই দায়ভার মুল পাবলিশারের। এরপরও কোন অভিযোগ বা ভিন্নমত থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব সমাধান করে নিতে। |